ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ড হলো মূল লাইসেন্স পাওয়ার আগে প্রাথমিক পর্যায়ের একটি প্রশিক্ষণ কার্ড। বাংলাদেশে প্রচলিত আইন অনুযায়ী, ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া বাইক বা মোটরসাইকেল চালানো যাবে না। যদি কেউ উক্ত আইন অমান্য করে তাহলে সেটা দণ্ডযোগ্য শাস্তি হিসেবে গণ্য হবে। এজন্য আমাদের সকলের ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করা উচিৎ। কিন্তু তার আগে আমাদের ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ডের আবেদন ও সংগ্রহ করতে হয়।
Table of Contents
ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ড কি
লার্নার কার্ড হল মূল ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার আগে মোটরবাইক চালানোর জন্য একটা প্রশিক্ষণ কার্ড। অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন করতে গেলে প্রথমে আপনি লার্নার কার্ড পাবেন। এরপর ৩ মাস প্রশিক্ষণ বা ট্রেনিং পিরিয়ড শেষ হলে বিআরটিএ পরীক্ষা দিয়ে আসার পর পাশ করলে মূল ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ড সংগ্রহ করার পর আপনাকে বিআরটিএ নিবন্ধিত যে কোন ড্রাইভিং স্কুল থেকে ২/৩ মাস প্রশিক্ষণ নিতে হবে। অথবা আপনি আপনার নিজের গাড়ি দিয়ে শিখতে পারবেন, তবে সে ক্ষেত্রে গাড়ির সামনে ও পিছনে (L) লেখা সম্বলিত স্টিকার ব্যবহার করতে হবে। তবে অবশ্যই সেটা ফাঁকা উন্মুক্ত জায়গায় হতে হবে। কোন জনবহুল জায়গায় যেতে পারবেন না।
অনলাইনে ড্রাইভিং লার্নার কার্ডের আবেদন প্রক্রিয়া
বাংলাদেশ সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি দূর করতে বিআরটিএ-র সকল সেবা অনলাইনে প্রদান করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। BRTA এর ফুল ফর্ম হল Bangladesh Road Transport Authority (বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ)। বিআরটিএ সার্ভিস পোর্টাল (বিএসপি) ব্যবহার করে আপনি এখন নতুন পেশাদার/অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন, মেয়াদোত্তীর্ণ ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন, গাড়ির রেজিস্ট্রেশন পেপার সংগ্রহ, গাড়ির ফিটনেস সনদ, গাড়ির মালিকানা পরিবর্তন এবং গাড়ির ইঞ্জিন পরিবর্তনের অনুমতি নিতে পারবেন।
বিএসপি-তে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ। কম্পিউটার/মোবাইল ফোনে গুগল সার্চ অপশনে BRTA লিখে সার্চ করুন। এরপর BRTA SERVICE PORTAL লিঙ্কে যেতে এখানে ক্লিক করুন। অথবা সরাসরি নিবন্ধন বা রেজিস্ট্রার পেইজে যাওয়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন। তাহলে আপনি এরকম একটি ইন্টারফেইস দেখতে পাবেন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ডের আবেদন ও নিবন্ধন করার জন্য আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, জন্মতারিখ ও মোবাইল নম্বর প্রদান করুন। সঠিক তথ্য দেওয়ার পর 🔍অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করুন। বাটনে ক্লিক করার পর আপনার মোবাইলে একটি OTP পাঠানো হবে। OTP প্রদান করে আপনার ইমেইল ঠিকানা ব্যবহার করে একটি পাসওয়ার্ড সেটআপ করুন। এখন আপনি বিএসপি ব্যবহার করে বিভিন্ন সেবা পেতে প্রস্তুত!
ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ডের আবেদন করার জন্য এখন আপনাকে বিআরটিএ সার্ভিস পোর্টালে লগইন করতে হবে। বিআরটিএ সার্ভিস পোর্টালে লগইন করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন। লগইন পেইজ দেখতে এরকম।
এখানে আপনি USERNAME ও PASSWORD নামে দুইটা ফিল্ড দেখতে পাচ্ছেন। USERNAME ফিল্ডে রেজিস্টার করার সময় যে ইমেইল বা ফোন নাম্বার ব্যবহার করেছিলেন সেটির যেকোনো একটি দিন, তারপর পাসওয়ার্ড দিন। এরপর LOGIN বাটনে ক্লিক করুন। আপনার দেওয়া তথ্য ঠিক থাকলে আপনি বিআরটিএ সেবা বাতায়ন ড্যাশবোর্ড দেখতে পাবেন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ড পাওয়ার জন্য বিএসপিতে লগইন করার পর আপনার প্রোফাইল সম্পূর্ণ করুন। এজন্য আপনাকে আপনার ছবি আপলোড করতে হবে। এরপর ড্যাশবোর্ড থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন অপশনে ক্লিক করুন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন পেইজে আসার পর মাত্র কয়েকটি ধাপ পার করে ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ডের আবেদন শেষ করতে পারবেন। এই আবেদন প্রক্রিয়াতে কয়েকটি ধাপ রয়েছে, সেগুলো হলঃ
ধাপ ১: জাতীয় পরিচয়পত্র তথ্যঃ এই ধাপে আপনাকে আপনার ভোটার আইডি নম্বর, নাম, পিতার নাম এবং মাতার নাম সরবরাহ করতে হবে।
ধাপ ২: ড্রাইভিং লাইসেন্সের তথ্যঃ এই ধাপে আপনি অপেশাদার বা পেশাদার লাইসেন্সের জন্য আবেদন নির্বাচন করবেন।
ধাপ ৩: আবেদনকারীর প্রাথমিক তথ্যঃ এখানে আপনাকে আপনার নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, ঠিকানা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা, বৈবাহিক অবস্থা (যদি প্রযোজ্য হয়), এবং যোগাযোগের তথ্য প্রদান করতে হবে।
ধাপ ৪: ঠিকানা ও যোগাযোগের তথ্যঃ এই ধাপে আপনাকে আপনার স্থায়ী ঠিকানা এবং যদি ভিন্ন হয় তবে বর্তমান ঠিকানা পূর্ণাঙ্গভাবে সরবরাহ করতে হবে। এছাড়াও, জরুরী যোগাযোগের ক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তির নাম, মোবাইল নম্বর এবং আপনার সাথে তাঁর সম্পর্ক উল্লেখ করতে হবে।
ধাপ ৫: সংযুক্তি ও কার্ড বিতরণের তথ্যঃ শেষ ধাপে আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন মেডিকেল সার্টিফিকেট, জন্ম সনদ (যদি প্রযোজ্য হয়) ইত্যাদি আপলোড করতে হবে।
আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ডের আবেদন জমা দেওয়ার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনি সবকিছু সঠিকভাবে পূরণ করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে সকল প্রয়োজনীয় তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করা, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করা এবং সঠিক ঠিকানা নির্বাচন করা।এরপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপর আপনার প্রদত্ত সকল তথ্য স্ক্রীনে চলে আসবে। যদি কোন তথ্য সংশোধন করতে চান তাহলে পূনরায় ফিরে গিয়ে সংশোধন করতে পারবেন। আর যদি সংশোধন করার প্রয়োজন না হয় তাহলে ফি জমা দিন অপশনে ক্লিক করে অনলাইন এর মাধ্যমে ফি জমা দিয়ে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ড সংগ্রহ করতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ডে পরীক্ষার যে তারিখ উল্লেখ থাকবে সেই তারিখ অংশগ্রহন করতে হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা কিভাবে হয়
ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ড পাওয়ার পর প্রার্থীকে প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য ৩ মাস অপেক্ষা করতে হয়। তারপর নির্ধারিত তারিখে BRTA কতৃক নির্ধারিত ভেন্যুতে যেতে হয় পরীক্ষার জন্য। ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য একজন আবেদনকারীকে ৩টি পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়ঃ
- লিখিত পরীক্ষাঃ লিখিত পরীক্ষায় প্রার্থীর ট্রাফিক আইন, যানবাহন নিয়ন্ত্রণ, এবং রাস্তাঘাটের নিয়ম-কানুন সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয়। এজন্য যথেষ্ট পূর্ব প্রস্তুতি ও পড়াশোনার প্রয়োজন আছে।
- মৌখিক পরীক্ষাঃ এই পরীক্ষায়, একজন পরীক্ষক আপনাকে ট্রাফিক আইন ও নিয়মকানুন সম্পর্কে মৌখিক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করবেন। বিভিন্ন ট্রাফিক সিগন্যাল দেখিয়ে জিজ্ঞেস করবেন যে এই সিগন্যাল টির কি অর্থ, বিভিন্ন ট্রাফিক সাইন দেখিয়ে সেটার অর্থ জিজ্ঞেস করবেন। অর্থাৎ কোন ট্রাফিক সাইন দিয়ে কি নির্দেশ করে, দুর্ঘটনা ঘটলে একজন ড্রাইভারের প্রথম পদক্ষেপ কি হওয়া উচিত – ইত্যাদি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে পারেন।
- ফিল্ড টেস্টঃ এই পরীক্ষায়, আপনাকে একটি নির্ধারিত সীমানায় গাড়ি চালিয়ে দেখাতে হবে। পরীক্ষক আপনার গাড়ি চালানোর দক্ষতা, ট্রাফিক আইন মেনে চলার ক্ষমতা, এবং সচেতনতা পর্যবেক্ষণ করবেন। আমাদের দেশে ফিল্ড টেস্ট সাধারণত জিগজ্যাগ রোডের (আঁকাবাঁকা রাস্তা) মাধ্যমে পরীক্ষা করা হয়। এই পদ্ধতিতে ১০ ফুট অন্তর অন্তর একটা করে খুঁটি বা লোহার রড পোতা থাকে। পরীক্ষার্থীকে ওইসব খুঁটির ভিতর দিয়ে ঘুরে আসতে হয়। মোটরবাইক ফিল্ড টেস্ট কেমন হয় সেটা দেখার জন্য আপনি ইউটিউবে সার্চ দিতে পারেন।
ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার নমুনা প্রশ্ন
BRTA ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার জন্য কিছু নমুনা উত্তর দিয়ে দিয়েছে। যেমন- গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করণীয় কি? গাড়ি চালানোর আগে করনীয় কাজ কি কি? মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান কাকে বলে? কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে? গাড়ির চাকা ফেটে গেলে করণীয় কি? গাড়ি রাস্তার কোন পাশ দিয়ে চলাচল করবে? বেপরোয়া ও বিপদজনকভাবে গাড়ি চালানোর শাস্তি কি? কোন জায়গায় অবশ্য হর্ণ বাজাতে হবে? প্রধান রাস্তায় প্রবেশের সতর্কতা কি? গাড়ির গিয়ার পরিবর্তনের সময় কোন বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে? মোটরযান আইনে কোন প্রকারের বীমা বাধ্যতামূলক? গোলচক্করে গাড়ি চালানোর নিয়ম কি? ট্রাফিক সিগনালে আলোক সংকেত কিভাবে আসে? ইঞ্জিন মেকানিজম সম্পর্কে কিছু লিখুন। ফ্যান বেল্ট কোথায় থাকে? একটি ইঞ্জিন অত্যাধিক গরম অবস্থায় চলছে কিনা তা কিভাবে বোঝা যাবে? পেট্রোল ইঞ্জিনে প্রতি সিলিন্ডারের জন্য স্পার্ক প্লাগ থাকে কয়টি? কুলিং ফ্যানের কাজ কি? স্পার্ক প্লাগ কোথায় থাকে? ইঞ্জিন ওয়েল বা মোবিল এর পরিমাণ কিসের সাহায্যে পরীক্ষা করা হয়?
এইসব প্রশ্নের উত্তর ও আরো বিস্তারিত তথ্য নিয়ে খুব শীঘ্রই আরও একটি পোস্ট সাইবার সেবা ওয়েবসাইটে প্রকাশ হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার পূর্ণ প্রস্তুতির জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় মনে রাখার মত কিছু বিষয়
- যেকোনো একটি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে আপনাকে পুনরায় পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে হবে।
- পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে, BRTA-এর ওয়েবসাইট থেকে নমুনা প্রশ্ন এবং পরীক্ষার নির্দেশিকা ডাউনলোড করতে পারেন। এছাড়া উপরের সেকশনও দেখতে পারেন।
- একজন অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকের অধীনে ড্রাইভিং শেখা উচিৎ।
- নির্ধারিত ফরমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
- আবেদনকারীর ছবি [ছবির সাইজ সর্বোচ্চ ১৫০ কেবি (৩০০ x ৩০০ পিক্সেল)]
- রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি)।
- জাতীয় পরিচয়পত্রের স্ক্যান কপি (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি)
- ইউটিলিটি বিলের স্ক্যান কপি (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি), [আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ঠিকানা যদি ভিন্ন হয় তবে বর্তমান ঠিকানার ইউটিলিটি বিল সংযুক্ত করতে হবে]
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ এর স্ক্যান কপি (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি) [কমপক্ষে ৮ম শ্রেনী পাশ হতে হবে]
- বিদ্যমান ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্ক্যান কপি [ড্রাইভিং লাইসেন্সের নবায়ন/শ্রেণী পরিবর্তন/শ্রেণী সংযোজন/ লাইসেন্সের ধরণ পরিবর্তণের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য] (সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি)
- অনলাইনে আবেদন দাখিলের সময় ভুয়া তথ্য প্রদান করা হলে তার লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স ও স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিলসহ তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
- নির্ধারিত ফী, ১ ক্যাটাগরি-৫১৮/-টাকা ও ২ ক্যাটাগরি-৭৪৮/-টাকা অনলাইনে পরিশোধ করতে হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স- লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পুনরায় একটি নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফি প্রদান করে স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য সংশিস্নষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণপূর্বক স্মার্ট কার্ড ইস্যু করা হয়। স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রিন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে তা গ্রহণের বিষয়টি জানিয়ে দেয়া হয়। অবশ্যই মনে রাখবেন যে, এই তথ্য পরিবর্তন হতে পারে। সর্বশেষ তথ্যের জন্য BRTA ওয়েবসাইট [https://bsp.brta.gov.bd] ভিজিট করতে পারেন।
আশাকরি পোষ্টটি পড়ে আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ডের আবেদন পদ্ধতি থেকে শুরু করে কিভাবে মূল লাইসেন্স পর্যন্ত পেতে পারেন সেসব বিষয়েও বিস্তারিত জানতে পারলেন। আপনার বন্ধু বা পরিবারের যদি কেউ ড্রাইভিং লাইসেন্স লার্নার কার্ডের আবেদন করতে চায়, আপনি তার সাথে এই পোষ্টটি শেয়ার করতে পারেন।